Posts

২০০১ সালে পদুয়া এবং রৌমারি সংঘর্ষ...........!!!!!!!!!!

Image
২০০১ সালে পদুয়া এবং রৌমারিতে ভারতকে মোকাবেলা করার সৌভাগ্য আমার হয়েছিলো, এবং সেখানে ভারত শোচনীয় ভাবে আমাদের কাছে পরাজিত হয়। আমি পুরস্কার হিসাবে, এক সরকার আমাকে পদচ্যুত করে এবং আরেক সরকার আমাকে চাকরীচ্যুত করে। ........ মেজর জেনারেল ফজলুর রহমান (সাবেক মহাপরিচালক তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলস) ২০০১ সালের ১৮ই এপ্রিল। বাংলাদেশ আর ভারতের সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর মধ্যে সবচেয়ে ভয়ানক আর রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে এদিন নিহত হয়েছিল অসংখ্য ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী। বাংলাদেশের ইতিহাসে ভারতের সঙ্গে সীমান্তে এরকম সংঘর্ষের নজির আর নেই। ভোররাত থেকে ছয়ঘন্ট া টানা সংঘর্ষ চলার সময় দুই দেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর উচ্চ পর্যায়ে জরুরী কথাবার্তা চলছিল। কিন্তু তাতেও সংঘর্ষ থামেনি। ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর বহু সদস্য নিহত হওয়ার পরই পরাজয় স্বীকার করে তারা পিছু হটে। বিস্তারিতঃ ০০১ সালের ১৮ এপ্রিল ভোরে বিএসএফ নগ্ন হামলা চালিয়েছিল বড়াইবাড়ি গ্রামে। হামলার দাঁতভাঙ্গা জবাব দিয়েছিল বিডিআর আর বীর জনতা। ১৬ জনের লাশ ফেলে পালিয়ে গিয়েছিল বিএসএফ। ৩ জন বীর বিডিআর সৈনিক শাহাদাত বরণ করেছিলেন দেশের স্বাধীনতা অক্ষুণ্ণ রাখতে।...

ICC কি আন্তর্জাতিক.......?????????????

হায়রে ICC ,নামটা ইন্টারন্যাশনাল হলেও কাজে কামে মনে হয় ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ।কারণ ভারত যা কয় তাই সঠিক বাকি সবাই ফাউল। হয়তো সামনে থেকে দেখা যাবে,ভারত ছাড়া সবাইকে বিশ্বকাপের জন্য কোয়ালিফাইং ম্যাচ খেলতে হবে।আর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হয়ে যাবে পাড়ার ক্রিকেটের মতো।খালি পায়ে টেপ টেনিস বল দিয়ে হবে সেই খেলা।কারণ বুকিরা যেহেতু জুতা,চশমা,ক্যাপ ইত্যাদি নিয়ে জুয়া ধরে তাই এটাই এক মাত্র সমাধান। তবে দুঃখের বিষয় হলো ভদ্রলোকের খেলা ক্রিকেট তার সদস্য দশ থেকে বাড়াতে পারলোনা।পৃথিবীতে ভদ্র লোকের বড়ই অভাব...........!!!!!!!!!!!

৯০ এর দশকের জনপ্রিয় চিত্র নায়ক সালমান শাহ এর ৪২তম জন্মদিনে শুভেচ্ছা

Image
বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের রূপালী পর্দার নব্বইয়ের দশকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ও সুদর্শন নায়কের নাম সালমান শাহ। সামগ্রিক অর্থে দ্যুতিময় এক শিল্পীর নাম সালমান শাহ। প্রকৃত নাম শাহরিয়ার চৌধুর্রী ইমন। সোহানুর রহমান সোহানের হাত ধরে কেয়ামত থেকে কেয়ামত চলচ্চিত্রের মাধ্যমে চলচ্চিত্রজগতে পদার্পন করেন সালমান শাহ। প্রথম ছবিতেই জনপ্রিয়তা অর্জন করতে সক্ষম হন। তারপর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয় নি তাকে। একের পর এক ব্যবসাসফল চলচ্চিত্র উপহার দিয়ে গেছেন। কেয়ামত থেকে কেয়ামত এর মাধ্যমে তার চলচ্চিত্রে অভিনয়জীবন শুরু এবং বুকের ভেতর আগুন চলচ্চিত্রের মাধ্যমে সমাপ্তি। এই অভিনেতা সর্বমোট ২৭টি চলচ্চিত্র অভিনয় করেন। সবচেয়ে বেশী ১৪টি ছবিতে জুটি বেধেছেন শাবনূরের সাথে। এছাড়াও টেলিভিশনে তার অভিনীত গুটি কয়েক নাটক প্রচারিত হয়। নিজের সত্তাকে স্বেচ্ছায় পরিবর্তন করা জনপ্রিয় এই নায়ক নব্বইয়ের দশকের বাংলাদেশে সাড়া জাগানো অনেক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। ১৯৯০-এর দশকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ নায়ক সালমান শাহ এর আজ ৪২তম জন্মদিন। ১৯৭১ সালের আজকের দিনে তার জন্ম হয়। অকাল প্রয়াত জনপ্রিয় এই নায়কের জন্মদিনে তার প্রত...

ইতিহাস বিখ্যাত চুরি !!!

Image
লিওনার্দো দা ভিঞ্চির অমর সৃষ্টি “মোনালিসা” এর কথা কে না জানে? অদ্ভুত সুন্দরী মোনালিসার প্রতিকৃতিটি বিখ্যাত হয়ে আছে কেবল তার অধরে মুচকি হাসির কারণে। তাছাড়া এ ছবিতে আশ্চর্যজনক আরো কিছু বৈশিষ্ট্য আছে। লিওনার্দো ছবিটি এঁকেছিলেন ফ্লোরেন্সে ১৫০৩ থেকে ১৫০৬ সালের মধ্যে। তাঁর মডেল জানোবি দেল জিওকোন্দার স্ত্রী লা জিওকোন্দা। ভিন্চি’র মোনালিসা পৃথিবীর ৮৫ শতাংশ মানুষের চোখে সব থেকে বিখ্যাত এবং পরিচিত শিল্পকর্ম । এছাড়া পৃথিবীর সবচেয়ে আলোচিত, এবং সবচেয়ে সমালোচিত শিল্পকর্মও মোনালিসা। রেনেসাঁর পুর্নজাগরণের শিল্পী, পৃথিবী যাকে জিনিয়াস বলে জানে সেই লিওনার্দো দা ভিন্চি’র আকাঁ মোনালিসা, কেনো এত বিখ্যাত বা আলোচিত বা সমালোচিত ? এর পেছনে বছরের পর বছর গবেষক, শিল্পী ও শিল্পকলার ইতিহাসের পন্ডিতেরা ব্যয় করে যাচ্ছেন মূল্যবান সময়; নিশ্চয় কারণ আছে ! এই বিখ্যাত শিল্পকর্ম নিয়ে যত কাল্পনিক কাহিনী প্রচলিত আছে তা আর কোনো শিল্পকর্ম সর্ম্পকে নেই । যদি ভিন্চি , ভ্যান গো’র মত তারঁ কাজের সব বর্ণনা লিখে রেখে যেতেন তাহলে আজকে মোনালিসা সৃষ্টির ৫০০ বছর পরেও এত কল্পকাহিনী তৈরী হতো না । যাই হোক , এই স...

ভারত.....!!!!!!!!!!

ভারতই আমাদের বাধ্য করেছে ভারত বিরোধিতা করতে । ১৯৭১এ ভারত আমাদের অনেক সাহায্য করেছে ।৩হাজার ভারতীয় সৈন্য প্রান দিয়েছে আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধে । এজন্য আমরা কৃতজ্ঞ ।কিন্তু এরপর ভারত কী করেছে ? ১৯৭২-তালপট্টি দ্বীপ দখল । স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের টাকা প্রিন্টিং এর কাজটা ভারত করে ।শোনা যায় ভারত ২ সেট টাকা ছাপাতো ।একসেট বাংলাদেশকে দিতো আরেক সেট চোরাচালানের জন্য ।স্বাধীন দেশে বঙ্গবন্ধুকে বিপদে পড়তে হয় এসব কারনেই । এরপর পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি বাহিনীর অস্ত্র ,প্রশিক্ষন সব তাদেরই দেয়া । সীমান্তে ২২টি স্পটে ফেন্সিডিল কারখানা অনেক অনুরোধের পরও তারা গুঁড়িয়ে দেয় নি । নিয়মিত তারা বর্ডারে মানুষ মারছে । উজানে একের পর এক বাঁধ দিয়ে তারা এদেশকে মরুভূমি বানাচ্ছে । তিস্তা পানি চুক্তিরও খবর নাই কোনো । বাংলাদেশী চ্যানেল ওখানে দেখা যায় না । বিনিময়ে আমাদের নদী ভরাট করে আমরা রাস্তা দিলাম ।বন্দর ব্যবহার করতে দিলাম ।উলফার চেইন অব কমান্ড ভেঙ্গে দিলাম ।জঙ্গিবাদ নিয়ন্ত্রনে আনলাম ।হয়তো বিদ্যুতের ট্রানজিটও দেয়া হবে । এখন তারা সীমান্তে ড্রোন চালিয়ে এদেশের স্বাধীনতার উপরই আঘাত করাবে...

বরিশাল গানস।

বরিশাল গানস বা গানস অব বরিশাল বলতে ঊনবিংশ শতাব্দীতে তৎকালীন পূর্ববঙ্গের বরিশাল এলাকায় বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে ঘটা বিকট কিছু শব্দকে বোঝায়। এ ধরনের অব্যাখ্যেয় শব্দগুলোকে একত্রে বলা হয় মিস্টপুফার্স । বরিশালের মত ভারতের গঙ্গা নদীর তীর, যুক্তরাষ্ট্র , বেলজিয়াম , স্কটল্যান্ড , ইতালি , নেদারল্যান্ডস , জাপান , ফিলিপাইন , অস্ট্রেলিয়া , উত্তর সাগরসহ আরও কিছু এলাকায় এ ধরনের শব্দ শোনা গেছে। ১৮৭০-এর দিকে প্রথম বারের মত বরিশাল গানসের কথা নথিপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে বলে জানা যায়। তবে ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রথম দিক থেকেই এটি শোনা যেত বলে নথিপত্রগুলোতে উল্লেখ করা হয়। ১৮৮৬ সালে কলকাতার এশিয়াটিক সোসাইটির হিসাব অনুযায়ী খুলনা , বরিশাল, নোয়াখালী , নারায়ণগঞ্জ , হরিশপুর প্রভৃতি স্থানে বরিশাল গানস শোনা গেছে। টি. ডি. লাতুশ ১৮৯০ সালের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, বরিশাল গানস কেবল গাঙ্গেয় বদ্বীপ নয়, ব্রহ্মপুত্র বদ্বীপেও শোনা গেছে। যে সব বিকট শব্দ শোনা যেত তার সাথে ঢেউয়ের শব্দের চেয়ে কামানের গোলা দাগার শব্দের সাথে বেশি মিল ছিল। কখনও কখনও একটা শব্দ শোনা যেত, আবার কখনও দুই বা তিনটি শব্দ একসা...

"বাংলাদেশের কিছু জায়গার রহস্যময় ঘটনা (বিখ্যাত মিথও বলা যেতে পারে)"

Image
অনেক হয়েছে বাইরের দেশের রহস্যময় ঘটনা নিয়ে আলোচনা। এবার হবে নিজের দেশ নিয়ে। রহস্যময় ঘটনাগুলো নিয়ে আবার কেউ ছুরী চালাতে যেয়েন না আমার উপর। এগুলো কতটা বিশ্বাস যোগ্যতা সবাই জানেন। আরেকটা কথা যতই অবিশ্বাস্যই হোক আপনাদের কারো এরকম মিথ জানা থাকলে জানাবেন। সবগুলোই সংগৃহীত। ১. গানস অফ বরিশালঃ গুগলে লেখে সার্চ দিলেই পাবেন। ব্রিটিশরা বরিশালে আসার সময় নাম ছিল বাকেরগঞ্জ। বাকেরগঞ্জের ততকালীন ব্রিটিশ সিভিল সার্জন প্রথম ঘটনাটা লেখেন। বর্ষা আসার আগে আগে গভীর সাগরের দিক থেকে রহস্য ময় কামান দাগার আওয়াজ আসতো। ব্রিটিশরা সাগরে জলদস্যু ভেবে খোজা খুজি করেও রহস্যভেদ করতে পারে নাই। ২. বগা লেকঃ কেওকারাডং এর আগে রুপসী বগা লেক। বম ভাষায় বগা মানে ড্রাগন। বমদের রুপকথা অনুযায়ী অনেক আগে এই পাহাড়ে এক ড্রাগন বাস করতো। ছোট ছোট বাচ্চাদের ধরে খেয়ে ফেলতো। গ্রামের লোকেরা ড্রাগনকে হত্যা করলে তার মুখ থেকে আগুন আর প্রচন্ড শব্দ হয়ে পাহাড় বিস্ফোরিত হয়। রুপকথার ধরন শুনে মনে হয়, এটা একটা আগ্নেয়গীরির অগ্ন্যুতপাত। উপজেলা পরিষদের লাগানো সাইনবোর্ডে সরকারী ভাবে এই রহস্যের কথা লেখা। এখনো এর গভীরত...